গোপালগঞ্জ।
গোপালগঞ্জের পাটিকেল বাড়ীর মৃত- আসুতোষ বিশ্বাসের ছেলে চিনময় বিশ্বাস। তিনি দীর্ঘ পাঁচ বছর আগে (১৭-০৬-২০১৯) ইং তারিখে তিথি বিশ্বাস কে ধর্মীয় বিধান মুলে সামাজিকভাবে বিবাহ করেন।বিবাহের পরে তারা স্বামী স্ত্রী হিসেবে সুখে শান্তিতে ঘর সংসার করতে থাকে।ঘর সংসার করা কালিন সময়ে চিন্ময় ঔরষে স্ত্রী তিথি বিশ্বাসের গর্ভে একটি কন্যা সন্তান জন্ম গ্রহন করে যার বর্তমান বয়ষ আড়াই বছর, (২ বছর ৬ মাস)। তাহার নাম ভূমিকা বিশ্বাস। স্বামী চিন্ময় বিশ্বাস স্ত্রী তিথি বিশ্বাস কে পড়াশুনা করানোর জন্য বিয়ের পরেও কলেজে ভর্তি করেন, স্ত্রী তিথি বিশ্বাস সংসারের পাশাপাশি পড়ালেখা ও চালিয়ে যেতে থাকে।
কিন্তু অতি দুঃখের বিষয় যে,মুকসুদপুর এর বহুগ্রামের হরিপদ বিশ্বাসের ছেলে হিমেল বিশ্বাস ( হিমু) -(২৬) এক প্রতারক, যার পেশা ও নেশা হচ্ছে অন্যের স্ত্রী কে প্রেমের ফাঁদে ফেলে ধর্ষণ ও স্বামীর সকল সম্পদ স্ত্রীর মারফত এনে আত্মসাৎ করা।
পূর্বেও এই হিমেলের এমন রেকর্ড অনেক রয়েছে বলেও গোপন সূত্রে জানা যায়। তারই ধারাবাহিকতায় এই চিটার প্রতারক হিমেল বিশ্বাস ( হিমু) তিথি বিশ্বাস কে বিভিন্ন ভাবে প্রলোভন ও আবেগী ব্লাকমেইল করতে থাকে,, জানাযায় এবিষয়ে তাকে মুকসুদপুর এর তার দূরসম্পর্কের বোন প্রাইমারি স্কুলের শিহ্মিকা তিনি তাকে পূর্ণ সহযোগিতা করেন।
এক পর্যায়ে তিথি বিশ্বাস হিমেল বিশ্বাস ( হিমু)র প্রতারণায় ও প্রেমের ফাঁদে পা দেন এবং স্বামীর বাড়ি থেকে গভীর রাতে, স্বামীর গর্চ্ছিত ঘর করার উদ্দেশ্য রাখা নগদ টাকা সহ সোনা গহনা যাবতীয় মালামাল, বহন করার মত,যার মোট নগদ অর্থ সহ মূল্য আনুমানিক ১২,০৩০০০/- ( বার লহ্ম তিন হাজার) টাকা নিয়ে, হিরনময় বিশ্বাস, উষা বিশ্বাস, অন্ঞনা বিশ্বাস, রথিন বিশ্বাস ও আশিষ বিশ্বাসের সহায়তায় শিশু কন্যা ভূমিকা বিশ্বাস কে রেখে পালিয়ে যায়।
স্বামী চিন্ময় বিশ্বাস স্ত্রী তিথি বিশ্বাস কে কোথাও খুজে না পেয়ে পাগলের মত হয়ে যান প্রায়।কারন তাদের সংসারে তারা দুজন আর তাদের কন্যা সন্তান ব্যাতীত কেউ নেই।
চিন্ময় বিশ্বাস স্ত্রী কে সকল যায়গায় খোঁজাখুজি করেন, এবং সকল বিষয়ে জানতে সহ্মম হন।
সন্ধান অনুসারে স্ত্রী কে ফেরত আনতে ঢাকায় গেলে তাকে মেরে ফেলার হুমকি দেন এবং তাড়িয়ে দেন হিমেলের লোকজন।
সর্বশেষ স্বামী চিন্ময় বিশ্বাস মা হারা মেয়ে ভূমিকা বিশ্বাস কে নিয়ে সর্বশান্ত সর্বস্ব হারাহয়ে আইনের দারস্থ হন।
বিজ্ঞ আমলী আদালত গোপালগঞ্জ সদর,গোপালগঞ্জে,,৪৯৮/৩৮০/১০৯/৩৪ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন।
তার এখন একটাই প্রার্থনা আইনের মাধ্যমে তার স্ত্রী নয়,তার সকল নগদ অর্থ ও মালামাল ফিরে পাওয়া, যাতেকরে তার আড়াই বছরের মেয়েটা সহায়ক হবে।