খুলনা প্রতিনিধি:-আমার পাইকগাছা কয়রার মানুষ স্বস্তিতে থাকবে,ব্যবসা বাণিজ্য করবে,স্বাভাবিক জীবনযাপন করবে। এলাকায় সন্ত্রাস চাঁদাবাজি বন্ধ করে সমৃদ্ধ পাইকগাছা-কয়রা গড়ে তোলার লক্ষে আমি কাজ করবো। আজ থেকে আমি সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করলাম।আপনারা আমার কাছের মানুষ,অতি আপনজন।বিগতদিন গুলোতে আপনারা যেমন আমার সাথে ছিলেন,তেমনি এখনও থাকবেন। আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে ২০৪১ ভিশন সফলে সকলকে একত্রে কাজ করতে হবে।এ অঙ্গিকারে আমি বদ্ধ পরিকর।শপথ পরবর্তী সোমবার নিজ নির্বাচনী এলাকার প্রবেশদ্বার পাইকগাছা-কয়রা উপজেলার তালা সীমান্তবর্তী শাপলা চত্বরে হাজার হাজার নেতাকর্মীদের উপস্থিতে তিনি এসব কথা বলেন।এসময় তাকে ফুলের মালা ও ফুল ছিটিয়ে বরণ করে নেন এলাকাবাসী ও আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা।পথসভা পরবর্তী কপিলমুনি জাফর আওলীয়া মাজার জিয়ারত ও কপিলেশ্বরী কালীমন্দির পরিদর্শন করেন।পরিদর্শনকালে তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়। শপথ পরবর্তী নির্বাচনী এলাকায় আগমনে প্রবেশদ্বার কপিলমুনি যেন সেজেছে এক অপরুপ সাজে।তার আগমনী বার্তায় নৌকার আদলে দৃষ্টিনন্দন গেট তৈরী করা হয়েছে খুলনা-পাইকগাছার মেইন সড়কে। তার আগমনী বার্তায় আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের মাঝে যেন নতুন করে ফিরেছে উচ্ছাস্ব। বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারে এমপি রশীদুজ্জামান কে সাদরে বরণ করে নিতে নানা প্রস্তুতি লক্ষ্যে করা গেছে তাদের মাঝে।তাকে বরণ করে নিতে অভিনন্দন জানিয়ে সড়ক জুড়ে নির্মাণ করা হয়েছে একাধিক তোরণ। ব্যাতিক্রমী তোরণ তৈরী করেছেন কপিলমুনি ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কপিলমুনি কেকেএসপি।ফুটবলের আদলে তৈরী করা হয়েছে অভিনন্দন তোরণ।এছাড়া একাধিক তোরণের মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ পাইকগাছা উপজেলা শাখা,২নং কপিলমুনি ইউনিয়ন পরিষদ, কপিলমুনি ও হরিঢালী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক নেতৃবৃন্দ, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কপিলমুনি ইউনিয়ন শাখা,সাথী জুয়েলার্স,১নং হরিঢালী ইউনিয়নবাসী,হরিঢালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ,কপিলমুনি নিকারীপাড়া,কাশিমনগর মৎস্য আড়ৎ মালিক সমিতি,কাশিমনগর রেজাকপুর ও রামনগরে নবনির্বাচিত এমপি মোঃ রশীদুজ্জামানকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে এসব বঙ্গবুন্ধ তোরণ তৈরী করা হয়েছে। পাইকগাছা-কয়রা থেকে নবনির্বাচিত এমপি হিসেবে শপথ গ্রহণ পরবর্তী সোমবার সকাল ১১ টায় জাতীর জনক বঙ্গবুন্ধ শেখ মুজিবর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।এরপর বিকাল ৩ টায় নিজ সংসদীয় আসন পাইকগাছা-কয়রায় প্রবেশ করেন।উপস্থিত ছিলেন পাইকগাছা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ কামরুল হাসান টিপু,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনন্দ মোহন বিশ্বাস,কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যান কওছার আলী জোয়ার্দার,লতা ইউপি চেয়ারম্যান কাজল কান্তি বিশ্বাস, লস্কর ইউপি চেয়ারম্যান তুহিন কাগজী,গদাইপুর ইউপি চেয়ারম্যান জিয়াদুল ইসলাম,কপিলমুনি কে কে এস পির সভাপতি শেখ আব্দুর রশিদ, সাধারণ সম্পাদক এম বুলবুল আহম্মেদ,বিশিষ্ট সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী মোস্তাফিজুর রহমান পারভেজ কপিলমুনি ইউনিয়ন আ,লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান সাধারণ সম্পাদক শেখ ইকবাল হোসেন খোকন বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী চম্পক পাল,পুলিশিং কমিটির সভাপতি সাধন চন্দ্র ভদ্র,মাহামুদ আসলাম,ইউনিয়ন আ,লীগের কোষাধাক্ষ্য বিধান চন্দ্র ভদ্র, রাম প্রসাদ পাল,অধ্যক্ষ শিমুল বিল্লাহ বাপ্পী,জগদীশ দে,হিমাদ্রি শেখর দে,বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী আলহাজ্ব শেখ রফিকুল ইসলাম,পবিত্র সাধু,বিপ্লব সাধু,বিশ্বজিত সাধু, অলোক মজুমদার,শ্রমিক নেতা আবুল হোসেন,কৃষেন্দু দত্ত,ইউনুস গাজী, হাফিজুর রহমান,তৈয়েবুর রহমান,আনিস গাজী,সাজু বিশ্বাস,আব্দুল হাকিম,সহ কয়রা উপজেলার আ,লীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ,ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।