জাহানারা আক্তার নারায়ণগঞ্জঃ-
র্যাবের গুলিতে কাসেমের মৃত্যুতে এলাকাজুড়ে শোকের মাতম
সোনারগাঁও প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে আবুল কাশেম নামের এক বৃদ্ধ গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহতের একদিন পর ময়নাতদন্তের পর শনিবার রাতে জানাজা শেষে স্থানীয় কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। শক্রবার রাতে আসামি ধরতে গিয়ে র্যাব পরিচয়ে একদল সাদা পোশাকধারী লোক তাঁকে গুলি করেছেন বলে অভিযোগ করেন নিহতের স্ত্রী রমিজা বেগম। উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের বরগাঁও চেয়ারম্যান পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সে ওই এলাকার মৃত কদম আলীর ছেলে। তিনি পেশায় একজন বাঁশ বেতের হস্তশিল্পী।একই সময় হুমায়ুন কবির নামের এক পল্লি চিকিৎসক দুই পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধিন রয়েছেন।
এ বিষয়ে র্যাব-১১–এর অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট কর্নেল তানভীর মাহমুদ পাশা বলেন, শুক্রবার সোনারগাঁয়ে এক নারীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার হয়েছে। এ ঘটনার মূল সন্দেহভাজন আসামি সেলিমকে আটক করতে ওই এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। আসামিকে আটক করে নিয়ে আসার সময় র্যাবের ওপর হামলা করে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে র্যাব বাধা দেয়। এ সময় স্থানীয়রা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে র্যাবের ওপর হামলা চালায়। এতে দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটে। পরে আসামিকে আটক করে নিয়ে আসেন। সকালে জানতে পারি একজন মারা গেছেন। তবে তিনি কিভাবে মারা গেছেন নিশ্চিত না। এ ঘটনায় চার জন র্যাব সদস্য আহত হয়েছেন।
স্থানীয় তাসলিমা ও বিলকিস বেগম সহ এলাকাবাসী আরও জানান,রাত ৩টার দিকে দ্বিতীয় দফা র্যাবের সদস্যরা এসে তাদের রেখে যাওয়া মোটরসাইকেল খুঁজতে এলাকার প্রতিটি ঘরে তল্লাশি চালিয়ে নিহত আবুল কাসেমের ছেলে নজরুল,নাতি এবং আরও স্কুল,মাদ্রাসায় পড়ুয়া শিক্ষার্থী ও বয়োজ্যেষ্ঠ সহ ২০ থেকে ২৫ জনকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়।পরের শনিবার সন্ধায় স্থানীয় চেয়ারম্যান ও মেম্বারের জিম্মায় নিহত ছেলে নজরুল সহ ৬ জনকে গ্রেফতার দেখিয়ে অন্যান্যদের ছেড়ে দেয়। গ্রেফতার আতঙ্কে পুরো এলাকা এখন পুরুষ শূন্য।
এদিকে আজ রবিবার র্যাব-১১এর ওয়ারেন্ট অফিসার মোঃ নাসির উদ্দীন বাদী হয়ে নিহত আবুল কাসেমের ছেলে নজরুল ইসলাম সহ ২১জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাত ৭০/৮০ জনের বিরুদ্ধে সোনারগাঁও থানায় মামলা দায়ের করে।
সোনারগাঁয়ে আবুল কাশেম নামের এক বৃদ্ধ গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহতের একদিন পর ময়নাতদন্তের পর শনিবার রাতে জানাজা শেষে স্থানীয় কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। শক্রবার রাতে আসামি ধরতে গিয়ে র্যাব পরিচয়ে একদল সাদা পোশাকধারী লোক তাঁকে গুলি করেছেন বলে অভিযোগ করেন নিহতের স্ত্রী রমিজা বেগম। উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের বরগাঁও চেয়ারম্যান পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সে ওই এলাকার মৃত কদম আলীর ছেলে। তিনি পেশায় একজন বাঁশ বেতের হস্তশিল্পী।একই সময় হুমায়ুন কবির নামের এক পল্লি চিকিৎসক দুই পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধিন রয়েছেন।
এ বিষয়ে র্যাব-১১–এর অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট কর্নেল তানভীর মাহমুদ পাশা বলেন, শুক্রবার সোনারগাঁয়ে এক নারীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার হয়েছে। এ ঘটনার মূল সন্দেহভাজন আসামি সেলিমকে আটক করতে ওই এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। আসামিকে আটক করে নিয়ে আসার সময় র্যাবের ওপর হামলা করে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে র্যাব বাধা দেয়। এ সময় স্থানীয়রা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে র্যাবের ওপর হামলা চালায়। এতে দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটে। পরে আসামিকে আটক করে নিয়ে আসেন। সকালে জানতে পারি একজন মারা গেছেন। তবে তিনি কিভাবে মারা গেছেন নিশ্চিত না। এ ঘটনায় চার জন র্যাব সদস্য আহত হয়েছেন।
স্থানীয় তাসলিমা ও বিলকিস বেগম সহ এলাকাবাসী আরও জানান,রাত ৩টার দিকে দ্বিতীয় দফা র্যাবের সদস্যরা এসে তাদের রেখে যাওয়া মোটরসাইকেল খুঁজতে এলাকার প্রতিটি ঘরে তল্লাশি চালিয়ে নিহত আবুল কাসেমের ছেলে নজরুল,নাতি এবং আরও স্কুল,মাদ্রাসায় পড়ুয়া শিক্ষার্থী ও বয়োজ্যেষ্ঠ সহ ২০ থেকে ২৫ জনকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়।পরের শনিবার সন্ধায় স্থানীয় চেয়ারম্যান ও মেম্বারের জিম্মায় নিহত ছেলে নজরুল সহ ৬ জনকে গ্রেফতার দেখিয়ে অন্যান্যদের ছেড়ে দেয়। গ্রেফতার আতঙ্কে পুরো এলাকা এখন পুরুষ শূন্য।
এদিকে আজ রবিবার র্যাব-১১এর ওয়ারেন্ট অফিসার মোঃ নাসির উদ্দীন বাদী হয়ে নিহত আবুল কাসেমের ছেলে নজরুল ইসলাম সহ ২১জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাত ৭০/৮০ জনের বিরুদ্ধে সোনারগাঁও থানায় মামলা দায়ের করে।