লালমনিরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ
লালমনিরহাট জেলার সদর উপজেলার সাপটানার মোঃ শরীফ কাউসার, পিতা মোঃ শহিদুল ইসলাম সাং-উত্তর সাপটানা, লালমনিরহাট পৌরসভা, উপজেলা- লালমনিরহাট সদর, জেলা লালমনিরহাট, দ্বিতীয় স্ত্রী মোসাম্মৎ মোরসালিনা হাবিব কাউসার। পিতা আহসান হাবিব গ্রাম হাবিব নগর আকালি টারি, কোতোয়ালি, রংপুর। মোঃ কাউসার শরিফ কাওসার শরীফ ইতি পূর্বে আরেকটি বিয়ে করছিল প্রথম স্ত্রীর নাম মোসাম্মৎ শরিফা ইয়াসমিন মিম। মিমকে তালাক প্রধান করে তালাকনামা দেখিয়ে সে দ্বিতীয় বিবাহ করে রংপুর সদরের ছাইমুম কে বিবাহর পর ছাইমুম কাউসার শরিফের সংসার ভালোই চলছিল। বিপত্তিবাদে প্রথম স্ত্রী যৌতুকের মামলা দেওয়ায়। কোর্টে মামলা চলমান অবস্থায় আবার কাউছার শরীফ প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করে, যৌতুকের টাকা যাতে প্রথম স্ত্রী কে দিতে না হয় মামলা তুলে নেয় এই জন্য সে প্রথম স্ত্রীর কাছে আবার চলে যায়। এই খবর পেয়ে ২য় স্ত্রী ছাইমুন শরীফের বাড়িতে এসে অবস্থান নেয়। এতে সাইমুনকে যৌতুকের জন্য চাপ সৃষ্টি করে। পরিবারের লোকজন তার শ্বশুর শাশুড়ী ও ননদ মানসিক ও শারীরিকভাবে অত্যাচার শুরু করে। খবর পেয়ে শরিফের বাসায় গেলে শরীফকে পাওয়া যায় না। সাইমুমের পরিবার মা ও নানা। তাদের মেয়েকে আবার শরীফের সঙ্গে সংসার করাবে বলে আমাদেরকে জানান। ছইমুমের নানা থানায় গেলে থানা প্রশাসন মামলা নিচ্ছে না। তাই ভুক্তভোগীরা রংপুর নারী শিশু কোর্টে মামলা করেন। এই বিষয়ে ছাইমুম কে জিজ্ঞাসা করা হলে সে বলে আমি শরীফের সঙ্গে ঘর সংসার করার জন্য বিবাহ বসেছি আমি শরীফের সঙ্গে ঘর সংসার করবো।