বরেন্দ্র অঞ্চলে হাঁস পালনে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে খামারিরা। জেলা শহর থেকে শুরু করে মান্দা,পত্নীতলা, সাপাহার,ধামুইরহাট ও মহাদেবপুরে ছোট বড় মিলে প্রায় একশ খামার গড়ে উঠেছে এবং অনেক খামারি স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছেন। অনেক খামারি স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন।
খামারিরা জানান, প্রথমে তারা হ্যাচারির বাচ্চা নিয়ে খামার শুরু করলেও লাভবান হতে পারে না। কারণ হ্যাচারির বাচ্চাগুলো বেশিদিন বেঁচে থাকে না। ফলে ক্ষতির সম্মুখীন হয় খামারিরা। তাই তারা বাড়িতে ডিমের হাস দিয়ে খামার করে লাভবান হচ্ছেন। কথা হাঁসের খামারি রায়হান, মাহবুব, মিতা জানান,চার পাঁচ বছরে থেকে হাঁসের খামারের সাথে জড়িত তার খামারে ডিম দেওয়া হাঁস পালন করায় লাভের মুখ দেখা যাচ্ছে এবং বাজারে হাঁসের দাম ও ডিমের ভালো থাকায় তারা খুব খুশি। প্রাণিসম্পদ অধীদপ্তর জানান, ওই সকল
খামারিদের সকল সেবা প্রদানে তারা প্রস্তুত রয়েছেন। প্রাণিসম্পদ অফিসার ডা. নুরুজ্জামান হোসেন বলেন,মান্দায় নিবন্ধিত হাঁসের খামার রয়েছে নয়টি ও অনিবন্ধিত খামার রয়েছে ৯৬ টি মোট হাঁসের সংখ্যা ১,২৬,১২২ টি হাঁসের বিভিন্নটিকা,চিকিৎসা,ও পরামর্শ দিয়ে থাকি।